OrdinaryITPostAd

গ্রীষ্মকালে ঠোঁট ফাটলে আছে সমাধান

শীত পেরুলেই আসে গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মকাল শুরু হলেই আমাদেরকে একটি পর্যায়ে তীব্র তাপদাহে পড়তে হয়। সাথে সাথেই শরীরে আসে নানাবিদ পরিবর্তন। গরমের তিব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে আমাদের শরীরের ত্বকের যত্নও সঠিকভাবে নথিকভাব। প্রিয় পাঠক, আমরা আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে গ্রীষ্মকালে ঠোঁট ফাটলে আছে সমাধান সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃ শীতকালে ঠোঁট ফেটে আনেক সময় রক্তও বের হয়। শীতকালেই ঠোঁট ফাটে এমনটি তা নয়।গরমকালেও বিভিন্ন কারণে ঠোঁট ফাটতে পারে। গরমকালে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ঠোঁটের আবরণ শুকনো হয়ে যায়। এর ফলে ঠোঁট ফাটার সমস্যাও দেখা দেয়। শুধু তা নয়, শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিলেও ঠোঁট ফাটে। এমন সমস্যা থেকে বাঁচার উফায় হল নারিকেল তেল উপাদানবিশিষ্ট ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
আর ডিহাইড্রেশনের কারণে ত্বক শুষ্ক হলেও ঠোঁট ফাটতে থাকে। শরীর ও ঠোঁট হাইড্রেট রাখার জন্য সারা দিনে প্রচুর পানি পান করুন। ঠোঁট চাটবেন না— কথায় কথায় জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটবেন না। ঠোঁট চাটলে আরও বেশি রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়। শুষ্ক, খসখসে অনুভব করলে লিপ বাম বা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
সংগৃহীতঃ প্রতীকী ছবি।

ইস্ট ইনফেকশন: ইস্ট ইনফেকশনের কারণে গরমে ঠোঁট ফাটতে পারে। ঠোঁটের কোণে ফাটলে এটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যাদের ঠোঁট চাটার অভ্যাস, তাদের ক্ষেত্রে এই ইস্ট ইনফেকশন বেশি হয়। এর জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হয়।

গ্রীষ্মকালে ঠোঁট ফাটলে আরও কিছু সমাধান নিম্নে তুলে ধরা হ'লঃ-

অ্যালার্জি

অনেক সময় শিয়া বাটার, ক্যাস্টর অয়েল বা মোম জাতীয় পদার্থ থেকে ঠোঁটে অ্যালার্জি হতে পারে। এক্ষেত্রে খাবারের তালিকা রাখা জরুরি এবং যেসব খেলে অ্যালার্জি বাড়ে তা এড়িয়ে চলা উচিত।

ডিহাইড্রেশন

ফাটা ঠোঁট, মুখ এবং চোখ- এই সবই ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ। এটি ঠিক করার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন দিনে ৮-১২ গ্লাস পানি পান করা। ডিহাইড্রেশনের কারনে শরীরে মিনারেলের অভাব হয়। ফলে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সূর্যের তাপে

গরমকালে সূর্যের তাপে চামড়া পুড়ে যায়। এর ফলে চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়। এর ফলে ঠোঁট ফেটে যায়। ফলে রোদে বের হওয়ার সময় ঠোঁটে আলতো করে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি।

ভিটামিনের অভাবে

শরীরে কোষের কাজের জন্য ভিটামিন বি-২ প্রয়োজন। গরমে ঠোঁট ফাটার কারণ কিন্তু এই ভিটামিনের অভাবেও হতে পারে। ডিম ও মাংস এই ভিটামিন এর ঘাটতি পূুরন করে।

প্রিয় পাঠক, আমরা আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে গ্রীষ্মকালে ঠোঁট ফাটলে আছে সমাধান সে সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পেলাম। আজকের এই আর্টিকেলটির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোকবর্ষ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুণ। প্রীতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪