OrdinaryITPostAd

মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি

মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? এ বিষয়ে সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আশা করি আপনি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? তা জেনে নিতে পারেন।

পোস্টসূচিপত্রঃআপনি যদি মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? জানতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন। তাহলে চলুন দেরি না করে মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? জেনে নেওয়া যাক।

মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি?

মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? এ বিষয় সম্পর্কে না জ্ঞান থাকার কারণে আমরা উক্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানতে পারি না। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। প্রিয় পাঠকগণ আশা করি আপনি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? বিষয়গুলো জেনে নিতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ ১৫ টি উপায়ে যেভাবে লম্বা হওয়া যায় - দ্রুত লম্বা হওয়ার উপায়

আমরা জানি যে মেয়েদের মাসিক হলো প্রতিমাসের সংগঠিত একটি প্রাকৃতিক নিয়ম। কখন এটি স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তন, কখনো শরীরে হরমোন এর ভারসাম্যহীনতা আবার কখনো কখনো জটিল রোগের কারণে প্রাথমিক উপসর্গ হিসেবে মাসিক বন্ধ হয়ে থাকে।

গর্ভধারণ করলে মাসিক বন্ধ হয়ঃ আপনার যদি মাসিক বন্ধ হয়ে যায় তাহলে হয়তোবা আপনার খুশির সংবাদ দেওয়ার কারণেই এমনটা হয়েছে। কারণ আপনার সুবিধার্থে বলে রাখি যে মহিলারা যখন প্রেগন্যান্ট হয় সাধারণত তখন মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

অতিরিক্ত মানসিক চাপঃ মানসিক চাপ আপনার শরীরের উপর ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলে। আমাদের শরীর চালানোর যে হরমোন গুলো তার মানসিক চাপের কারণে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। যার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম পরিবর্তন দেখা যায়। আপনি যদি মানসিক চাপে থাকেন তাহলে আপনার মাসিক চক্র ও ছোট হতে হয়ে যেতে পারে।

অতিরিক্ত পরিমাণে ওজন বৃদ্ধিঃ অতিরিক্ত ওজন আপনার মাসিক চক্র প্রভাবিত করতে পারে। সাধারণত এর কারণে আপনার মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আপনার ওজন বেশি হলে আপনার শরীর অতিরিক্ত পরিমাণে ইস্ট্রোজেন তৈরি করতে পারে সাধারণত এটি মহিলাদের প্রজনন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন গুলোর মধ্যে একটি।

অতিরিক্ত পরিমাণে ওজন কমে যাওয়াঃ আপনার যদি মাসিক বন্ধ হয়ে যায় তাহলে এর অন্যতম কারণ হতে পারে হঠাৎ করে অতিরিক্ত পরিমাণে ওজন কমে যাওয়া। আপনি যে পরিমাণে ক্যালোরি খান প্রয়োজনীয় হরমোন উৎপাদনের জন্য যথেষ্ট নয়। যার ফলে আপনার এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যায়াম করাঃ আমরা অনেকেই রয়েছে যারা অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যায়াম করে থাকি। এটি আমাদের শরীরের জন্য ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে মহিলাদের শরীরের উপর বেশি চাপ পিরিয়ডের জন্য বিভিন্ন রকম সমস্যা কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলঃ আপনি যদি এমার্জেন্সি ফিল গ্রহণ করে থাকেন তাহলে আপনার পিরিয়ড মিস করতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক তাই এখানে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

মনোপজঃ মহিলাদের বয়স যদি ৪৫-৫৫ এর নিকটবর্তী হয় তাহলে আপনার মনোপজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যার ফলে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমতে শুরু করে এবং ডিম্বস্ফোটন অনেক কমে যায়। যদি এমনটা হয় তাহলে আপনার পিরিয়ড সম্পূর্ণরূপ বন্ধ হয়ে যাবে।

হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণেঃ আপনার মাসিক চক্রের মূল হচ্ছে হরমোন। হরমোনের কারণে মাসিক নিয়মিত হয়ে থাকে। যদি আপনার মাসিক হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যায় তাহলে এটি সাধারণত হরমোন এর ভারসাম্যহীনতার কারণে হতে পারে।

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ

অনেক অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। আমরা অনেকেই আছি যারা অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানিনা। সাধারণত আজকে তাদের জন্যই অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণগুলো জেনে নেওয়া যাক।

আমরা জানি যে ১৪-৪৬ বছর পর্যন্ত মেয়েদের ডিম বাসায় কার্যক্ষমতা চালিয়ে যেতে পারে। অর্থাৎ এই বছর পর্যন্ত মেয়েরা মা হতে পারে এবং এর পরে সাধারণত মেয়েদের মাসিক সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায় এবং তারা মা হওয়ার কর্ম ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তখন একটি মেয়ে চাইলেও সে কখনো মা হতে পারবে না।

অতিরিক্ত পরিমাণে ওজন বৃদ্ধি বা কমে যাওয়ার কারণেঃ আপনি যদি হঠাৎ করে দেখেন কোন অবিবাহিত মেয়েদের ওজন অতিরিক্ত পরিমাণে কমে গিয়েছে অথবা বেড়ে গিয়েছে তাহলে আপনি ধরে নিবেন যে এটি হতে পারে মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ।

ডিম্বাশয়ের অপরিপক্কতাঃ অনেক সময় অল্প বয়সে মেয়েদের অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের ডিম্বাশয় ভালোভাবে পরিপক্ক হয় না। যার ফলে হরমোনের তারতম্য দেখা দিলেই মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা হয়ে থাকে।

অতিরিক্ত পরিমাণে শরীর চর্চা করার ফলেঃ বর্তমান সময়ে মেয়েরা সাধারণত নিজের শরীরকে সুন্দর রাখার জন্য অতিরিক্ত পরিমাণে শরীর চর্চা করে। অতিরিক্ত পরিমাণে শরীরচর্চা বলে শরীরের ওপরে অতিরিক্ত চাপ পড়ে সাধারণত তাই হরমোনের সমস্যা দেখা যায় আর এর ফলেই মাসিক বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

থাইরয়েড সমস্যার কারণেঃ থাইরয়েড এমন একটি সমস্যা যা সম্পূর্ণরূপে হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাই থাইরয়েড এর সমস্যার কারণে অল্প বয়সেই হরমোন জনিত সমস্যার কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ

প্রিয় বন্ধুরা আমরা এখন মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করব। আমরা অনেকেই মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জানিনা যার ফলে পূর্ব প্রস্তুতি থাকে না। তাই আপনাদের সুবিধার্থে মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ গুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো। তাহলে চলুন মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুনঃ মাসিকের ব্যথা কমানোর ৫টি উপায় - মাসিকের ব্যথা কমানোর ৪টি ওষুধ

আমরা জানি যে মেয়েরা যখন একটি বয়সে উপনীত হয় তখন তাদের ঋতুস্রাব শুরু হয়। কিন্তু এই মাসিক শুরু হওয়ার আগে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। আপনি যদি লক্ষণ গুলো জানতে পারেন তাহলে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে পারবেন এবং বিভিন্ন জায়গাতে অস্বস্তিকর পরিবেশে পড়তে হবে না। মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।

১। অতিরিক্ত পরিমাণে ক্ষুধা লাগতে পারে।

২। মেজাজ অতিরিক্ত পরিমাণে খিটখিটে হয়ে থাকে।

৩। হালকা হালকা মাথাব্যথা থাকবে।

৪। মুখে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে আবার অনেকের অতিরিক্ত পরিমাণে হয়।

৫। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম হবে না। অর্থাৎ ঘুমের সমস্যা হতে পারে।

৬। মাঝেমধ্যে বমি ভাব হতে পারে।

৭। তলপেটে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যথা হতে পারে।

মাসিক না হলে ঔষধ - মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যারা মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? জানতে চেয়েছিলেন উপরে আমরা ইতিমধ্যেই সেটি জেনে এসেছি। এখন আমরা মাসিক না হওয়ার ঔষধ এবং মাসিক হওয়ার ট্যাবলেটের নাম সম্পর্কে আলোচনা করব। তো আশা করি আপনারা আজকের এই আর্টিকেল থেকে মাসিক না হওয়ার ওষুধ এবং মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে জানতে পারবেন।

মাসিক নিয়মিত হওয়ার জন্য বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ রয়েছে। মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট গুলো আপনার শরীরের প্রাকৃতিক হরমোন গুলোর উপর কাজ করে এবং যাদের মাসিকের সমস্যা রয়েছে তাদের অনিয়মিত মাসিক থেকে মুক্তি দেই।

Normens --- Renata

Menoral --- Square

Remens --- Populer

Mensil N --- HealthCare

Noteron --- Incepta

উপরে আপনারা যদি মাসিকের সমস্যা থাকে তাহলে বেশ কিছু ওষুধের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু মনে রাখবেন যে কোন ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই প্রথমে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিতে হবে। কারণ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। এটি আপনার শরীরে বিভিন্ন রকম ক্ষতিকর প্রভাব করতে পারে।

দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়

দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। আমরা ইতিমধ্যে মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেছি এখন আমরা দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনাদের সুবিধার্থে দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় গুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।

ভিটামিন সি বেশি করে খেতে হবে

আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ভিটামিন সি। শুধু তাই নয় এটি মাসিক হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই সম্ভব হলে লেবু টমেটো কমলালেবু এ সকল ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খেতে হবে।

গরম পানিতে শেক নিতে হবে

আপনি যদি দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় খুজে থাকেন তাহলে সেগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম এবং সহজ। এই উপায়টি ব্যবহার করার জন্য কোন প্যাকেট বা বোতলে গরম পানির নিয়ে প্রত্যেকদিন কয়েক মিনিট পর্যন্ত শেক দিতে হবে। আপনি যদি এ পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার খুব দ্রুতই আশিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

আদা চা খাবেন

আপনি যদি ঋতুসেবকে সময়ের আগে আনতে চান তাহলে প্রত্যেক দিন দুই কাপ করে আদা চা খেতে পারেন। স্বাভাবিকভাবে এটা খুব সহজ-সুলভ উপায়। তাই আপনি যদি প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে গুড় দিয়ে অথবা চিনি দিয়ে আগাছা খেতে পারেন তাহলে দ্রুত মাসিক হওয়ার ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

পেঁপে খেতে হবে

পেঁপে এমন একটি ফল যার মধ্যে পুষ্টি উপাদানে ভরপুর এবং এটি স্বাদে এবং গুনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল। অন্যান্য পুষ্টির সাথে এর মধ্যে ক্যারোটিন পাওয়া যায় যা মহিলাদের ঋতুস্রাব শীঘ্রই আনতে সাহায্য করে।

দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে

আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে দুশ্চিন্তা করে থাকি যার ফলে মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তাই আপনি যদি দ্রুত মাসিক হওয়াতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে।

মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

প্রিয় বন্ধুরা আমরা অনেকেই মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জানি না। ইতিমধ্যে আমরা মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? জেনে এসেছি এখন মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নেব। আমরা জানি যে মেয়েদের একটা নির্দিষ্ট বয়স হয়ে গেলে মাসিক নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে মেয়েরা আর কখনোই মা হতে পারে না। তাহলে চলুন মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ জেনে নেই।

১। মাসিক বন্ধ হওয়ার সবথেকে প্রচলিত লক্ষণ হল হট ফ্লাস। হঠাৎ করে মনে হবে শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে গরম হাওয়া বের হচ্ছে। কিছুক্ষণ পর আবার তাপমাত্রার স্বাভাবিক  হয়ে যায়।

২। মাসিক বন্ধ হওয়ার অন্যতম লক্ষণ হল একটুতেই হাঁপিয়ে যাওয়া। সাধারণত মেয়েরা অতিরিক্ত পরিমাণে কাজ করে থাকে। কিন্তু মাসিক বন্ধ হওয়ার অন্যতম লক্ষণ হল একটু কাজে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া।

৩। মাসিক বন্ধ হওয়ার অন্যতম লক্ষণ হল মাঝেমধ্যে রাতে ঘুমানোর সময় ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া। এছাড়া পুরো শরীরে ঘাম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ টিউমার ভালো করার নয়টি উপায় - টিউমার প্রতিরোধের উপায়

৪। অতিরিক্ত পরিমাণে ডিপ্রেশনে চলে যেতে পারে অথবা অবসাদ দেখা যেতে পারে। মাসিক বন্ধ হওয়ার অন্যতম লক্ষণ এটি।

৫। মন মেজাজ সবসময় বেশি খিটখিটে হয়ে থাকে। একটুতেই রাগ করে।

মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কিঃ শেষ কথা

মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ কি কি? মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ, দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়, মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম, মাসিক না হলে ঔষধ, মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ, অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনার রক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। ১৬৮৩০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোকবর্ষ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুণ। প্রীতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪